হাইমচর প্রতিনিধি : হাইমচর উপজেলার দক্ষিণ আলগী ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ড উত্তর চরভাঙ্গা গ্রামের বাসিন্দা ও নিরীহ হতদরিদ্র বিল্লাল গাজী ও তার স্ত্রী ফাতেমা বেগম, ছেলে মিজান গাজীর উপর হামলা চালায় একেই এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা মুনসুর আখন সহ তার ছেলে মোঃ শরিফ আখন, আরিফ আখন,তানিয়া, বৃষ্টি, স্বপ্নান এর নেতৃত্বে এ-ই বর্বরোচিত সন্ত্রাসী হামলা চালায়।
৮ জানুয়ারি সোমবার দুপুরে পূর্ব শত্রুতার জেরধরে প্রতি পক্ষের উপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এব্যপারে সরজমিনে গিয়ে জানাযায়, দক্ষিণ আলগী ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ড উত্তর চরভাঙ্গা গ্রামের বাসিন্দা মুনসুর আখন সহ তার ছেলে মোঃ শরিফ আখন, আরিফ আখন,তানিয়া, বৃষ্টি, স্বপ্নান গংদের নেতৃত্বে এই হামলা চালায়।
এতে ঘটনা স্হলে চরভাঙ্গা গ্রামের বাসিন্দা ও নিরীহ হতদরিদ্র বিল্লাল গাজী ও তার স্ত্রী ফাতেমা বেগম, ছেলে মিজান গাজী আহত হলে স্থানীয় এলাকাবাসী উদ্ধার করে হাইমচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যায়। ফাতেমা বেগমের শারীরিক অবস্থার অবনতি দেখলে চিকিৎসকগণ তাকে চাঁদপুর হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য রেফার করেন। আহতদের অবস্থা অবনতি দেখে পরিবারগন হাইমচর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কান্নায় ভেংগে পড়েন। আহতদের স্বজনরা হামলা কারীর বিরদ্ধে হাইমচর থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানাযায়।
এবিষয়ে আহতরা জানান মুনসুর আখন সহ তার ছেলে মোঃ শরিফ আখন, আরিফ আখন,তানিয়া, বৃষ্টি, স্বপ্না আমাদের বাড়িতে বিয়ের দাওয়াত দিতে এসে আমাদের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে এ-ই বর্বরোচিত সন্ত্রাসী হামলা চালায় এবং তাদের বোনের দুটি শিশু বাচ্চা রেখে বোন কে নিয়ে যায়। আমরা হামলা কারীর বিরদ্ধে ব্যবস্তা নেওয়া জন্য প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছি।
এবিষয়ে হামলা কারীর সাথে যোগাযোগ করলে তাদের মুঠোফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
এবিষয়ে হাইমচর থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ ইয়াসিন বলেন এই ঘটনায় থানায় অভিযোগ করলেন তদন্ত করে এ বিষয়ে হামলাকারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
