শওকত আলী: রেলওয়ের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের একটি টিম দিনব্যাপী চাঁদপুর-লাকসাম রেলপথ,ষ্টেশন ভবন,ব্রীজ,কালভাটসহ বিভিন্ন স্থাপনা পরিদর্শন করেছেন।
এ পরিদর্শনের প্রধান দায়িত্বে ছিলেন,বাংলাদেশ রেলওয়ের কুমিল্øায় অবস্থানরত নব যোগদানকৃত উর্ধ্বতন কর্মকর্তা সি:সহ:নির্বাহী প্রকৌশলী মো: নাজমুল হাসান। এ সময় তার সাথে ছিলেন,সি: উপ-সহ: প্রকৌশলী পথ,লাকসাম লিয়াকত আলী মজুমদার,সি: উপ-সহ: প্রকৌশলী –পূর্ত,লাকসাম মো: শহিদুল্লাহ।
তিনি চট্রগ্রাম-ঢাকা রেলপথের আখাউড়া,কুমিল্লা,লাকসাম,নোয়াখালী,লাকসাম হতে চাঁদপুর পর্যন্ত এ রেলপথটির সকল স্থানের সকল স্থাপনা পরিদর্শন করেন।
তিনি বুধবার(২০ নভেম্বর) চাঁদপুর-লাকসাম রেলপথ পরিদর্শন কল্পে সকালে এ পথ পদির্শনের লক্ষে লাকসাম থেকে পরিদর্শন শুরু করেন। পর্যায় ক্রমে এ পথের ১১টি ষ্টেশন ভবন,এ পথের ৫৪ কিলোমিটার রেলপথ,সকল ব্রীজ,কালভাটসহ সকল প্রকার স্থাপনা পরিদর্শন করেন এবং এ পথের সকল স্থানের দায়িত্বরত কর্মকর্তা, কর্মচারীদের সঠিক ভাবে তাদের দায়িত্ব পালনের জন্য দিকনির্দেশনা প্রদান করেন।
এ পথের পরিদর্শন করতে করতে তিনিসহ তার সাথে থাকা সকল পর্যায়ের কর্মকর্তারা বিকেল ৫টায় চাঁদপুর ষ্টেশনে এসে অবস্থান নেন।
পরে চাঁদপুর স্টেশন এলাকার রেলওয়ে অফিসার্স রেস্ট হাউজে এসে অবস্থান নেন। সেখানে তিনি সাংবাদিকদের সাথে এক মতবিনিময়ে মিলিত হন। সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের প্রাককালে বলেন, এ পথে যাত্রী সেবাসহ সকলকাজে গুরুত্ব দেওয়া হবে।
চাঁদপুর-লাকসাম রেলপথসহন আমার উপর অর্পিত সকল স্থানের দায়িত্ব প্রাপ্ত কাজ সঠিক ভাবে পরিচালনা করে যাব।
এ ছাড়া এ পথসহ সকল স্থানের রেলপথ,ষ্টেশন ভবন,ব্রীজ,কালভাটসহ বিভিন্ন স্থাপনা রক্ষায় সঠিক ভাবে দায়িত্ব পালন করবো এবং সকলকে দায়িত্ব পালনে নিয়মিত তদারকি করে যাব।
এ পথে চলাচলকারী যাত্রীদের নিরাপত্তায়,সেবা এবং এ পথকে নিরাপদ রাখায় সকল প্রকার কাজ যথারিতি করার চেষ্টা চালিযে যাব।
এ ছাড়া রাষ্ট্রের মূল্যবান কোটি-কোটি টাকার সম্পদ রক্ষায় সচেস্ট থাকবো। পরে তিনি সন্ধ্যায় পরিদর্শন কার্যক্রম শেষ করে বাই রোডে চাঁদপুর ত্যাগ করেন।