কচুয়া প্রতিনিধি : সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ও সাবেক সংসদ সদস্য ড. আ ন ম এহছানুল হক মিলন বলেছেন, আওয়ামী লীগের পিতা দাবীদার শেখ মুজিবর রহমান শুয়ে আছে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায়। আর মাতা দাবীদার শেখ হাসিনা পালিয়েছেন ভারতে। বিগত আওয়ামী সরকারের সময়ে আমাকে মিথ্যা হামলা-মামলায় জড়ানো হয়। ওই মামলায় সাড়ে তিন বছর জেলে রাখলেও আমি দেশ ছেড়ে পালাইনি। এদেশ আমার, এদেশের মাটি আমাদের।
শনিবার (৯ নভেম্বর) বিকেলে কচুয়া উপজেলার ১০, ১১ ও ১২ নং ইউনিয়ন বিএনপি আয়োজিত বিশাল জনসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, ২০১৮ সালে আমি জেলে থাকায় নির্বাচনে অংশগ্রহনের সুযোগ পাইনি। আমি জীবিত থাকতে কচুয়ায় কাউকে চাঁদাবাজী করতে দেবো না।
গোহট দক্ষিণ ইউনিয়ন বিএনপি’র সভাপতি (একাংশ) মো. শাহজাহান মজুমদারের সভাপতিত্বে ও উপজেলা যুবদেলর যুগ্ন সাধারন সম্পাদক নজরুল ইসলাম তালুকদারের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, বিএনপি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য নাজমুন নাহার বেবী, উপজেলা বিএনপি’র সহ-সভাপতি আমিনুল ইসলাম মালেক ও দেলোয়ার হোসেন, সাধারন সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম ফারুকী, সাবেক সভাপতি শরফুদ্দিন মিয়া, সাবেক সাধারন সম্পাদক শাহজালাল প্রধান জালাল, উপজেলা বিএনপি’র যুগ্ন সাধারন সম্পাদক মাসুদ এলাহী সুভাষ,
জেলা বিএনপি’র সদস্য ঠিকাদার ইউনুছ বিএসসি, উপজেলা বিএনপি’র দপ্তর সম্পাদক মো. শরীফুল হক শাহজী, কচুয়া পৌর বিএনপি’র সভাপতি বিল্লাল হোসেন মজুমদার, সাধারন সম্পাদক আলমগীর হোসেন সেলিম পাটওয়ারী, কড়ইয়া ইউনিয়ন বিএনপি’র সাধারন সম্পাদক মজিবুর রহমান, গোহট উত্তর ইউনিয়ন বিএনপি’র সভাপতি শাহ আলম পাটওয়ারী ও সাধারন সম্পাদক আবু আব্দুল্লাহ নয়ন, বিএনপি নেতা আনোয়ার হোসেন, তাবারক উল্যাহ, উপজেলা যুবদলের সভাপতি আব্দুস সালাম শান্ত, সাধারন সম্পাদক হাবিবুন নবী সুমন, যুবদল নেতা এবিএম সেকান্দার, নাসির উদ্দিন প্রধান, আশ্রাফপুর ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন, ভারপ্রাপ্ত সাধারন সম্পাদক বেলায়েত হোসেন, উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি ইসমাইল প্রধান আবেগ, সহ সভাপতি শাখাওয়াত হোসেন সাক্কু,
কাউছার হোসেন, যুগ্ন সাধারন সম্পাদক সম্রাট রইচ উদ্দিন চৌধুরী, ছাত্রদল নেতা নুর হোসেন, শহীদউল্লাহ ও ছাদ্দাম হোসেন প্রমুখ। অনুষ্ঠানে সার্বিকভাবে সহযোগিতা ও ভার্চুয়ালি পদ্ধতিতে বক্তব্য রাখেন, প্রবাসী কচুয়া জাতীয়তাবাদী ফোরামের নেতৃবৃন্দ। এসময় বিভিন্ন ইউনিয়ন বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল ও সহযোগী সংগঠনের কয়েক হাজার নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।