শাহরাস্তিতে প্রশাসনের জলাশয় ও মৎস্য চাষের স্থান পরিদর্শন

চাঁদপুর খবর রির্পোট: আইন অনুযায়ী, মাছ ধরার জন্য নদী বা জলাশয়ের স্থায়ী বা অস্থায়ীভাবে নদী মধ্যস্থ বেড়া, বাঁধ, টিবি এবং অন্য কোন কাঠামো নির্মাণ, স্থিরীকৃত উপায় স্থাপন এবং ব্যবহার (স্থিরীকৃত উপায়) মাছ শিকারের জন্য মাটির সাথে সংযুক্ত বা অন্য কোনভাবে স্থিরীক্রত কোন জাল, খাঁচা, ফাঁদ বা অন্য কোন কৌশলকে বুঝায়) করা যাবেনা। নিষিদ্ধ রিং জাল, কারেন্ট জাল, ভেসাল জাল ইত্যাদি দিয়ে কোনক্রমেই মাছ নিধন করা যাবেনা।

গতকাল শাহরাস্তি উপজেলার বিভিন্ন স্থানে জলাশয় ও মৎস্য চাষের স্থান পরিদর্শন করেন শাহরাস্তি উপজেলা প্রশাসন।

চায়না রিং জাল দিয়ে মাছ শিকারের ফলে জলজ জীব বৈচিত্র্য নষ্ট হবার পাশাপাশি মাছের বংশবৃদ্ধি হার আশংকাজনক ভাবে কমে যায়।এই জালে মাছ, মাছের বাচ্চা বা পোনা, এবং এমনকি মাছের ডিমও উঠে আসে। আবার যত মাছ ধরা পড়ে ও মরে যায় তার সবই বিক্রিযোগ্য ও বাজারে চাহিদা সম্পন্ন মাছ নয়।

এই জালে একবার ধরা পড়লে মাছ আর বের হতে পারে না, অনেক বিপন্ন প্রজাতির মাছ ও জলজ প্রাণীও মারা পড়ে। ফলে এদের বংশ বৃদ্ধি ঝুকিপূর্ণ হয়ে পড়ে ও জলজ জীব বৈচিত্র্য ক্ষতিসাধন হয়।

নদী ও মৎস আমাদের সম্পদ। আমাদের সম্পদ রক্ষায় এগিয়ে আসুন। যেসব স্থানে আইন ভঙ্গ করে মাছ শিকার হচ্ছে,রেনু,পোনা নষ্ট হচ্ছে কমেন্টে সহকারী কমিশনার (ভূমি)র অফিসিয়াল ফোন নম্বরে হোয়াটসঅ্যাপ এ মেসেজের মাধ্যমে বিস্তারিত ঠিকানা সহ জানান।

সম্পর্কিত খবর