
স্টাফ রিপোটার : চাঁদপুর হলো বানিজ্যিক কেন্দ্র স্হল। আর বানিজ্যের জন্য এক সময় প্রধান যানবাহন হিসেবে ব্যবহৃত হতো চাঁদপুরের রেল পথ। চাঁদপুর রেলওয়ের কিছু সংখক দূর্নীতিবাজ কর্মকর্তা আর কর্মচারীর কারনে আজ চাঁদপুর রেলওয়ে বিভাগ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে।
আর বর্তমানে ৫ আগস্টে শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালিয়ে গেলে ও চাঁদপুর রেলওয়ের বিদ্যুত বিভাগে এখনো ফ্যাসিস্টরা দূনীতি করে যাচ্ছে। তাদের মধ্যে একজন হলো মিটার রিডার আব্দুল মালেক। তিনি আওয়ামী লীগের আমলে রেলওয়ে শ্রমিক লীগের সহ সভাপতির দায়িত্ব পালন করে নানা অনিয়ম করেছেন।
তারপর ও তিনি মহা তবিয়তে চাঁদপুরে মিটার রিডার হিসেবে দায়িত্ব এখনো দায়িত্ব পালন করছেন। কিছু সংখক ভোক্ত ভোগী নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রেলওয়ের কর্মকর্তা কর্মচারী বলেন, মিটার রিডার আব্দুল মালেক অবৈধভাবে রেলওয়ে কোয়াটারে বিদ্যুতের সংযোগ দিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। তিনি রেলওয়ে শ্রমিকলীগের সহ সভাপতির দায়িত্ব পালন করে কর্মকর্তা কর্মচারীদের সাথে অসৌজন্য মুলক আচরন করতেন। এখনো তিনি সেই ধারা অব্যাহত রেখেছেন।
এ ব্যাপারে আব্দুল মালেকের কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, চাঁদপুরে কতটি রেলওয়ের কোয়াটার আছে তা আমার জানা নেই। তবে আমি এলাটম্যান্টকৃত ৪৬ টি কোয়াটারে বিদ্যুতের সংযোগের বিষয়টি বলতে পারবো। অবৈধ কোয়াটার কতটি আছে তা আমি জানিনা। তবে আমি কোনো অবৈধ মিটার দেইনি।
চাঁদপুর রেলওয়ে বিদ্যুত বিভাগের উদ্ধতন উপ সহকারি প্রকৌশলী মোঃ হারুনকে অফিসে পাওয়া যায়নি। তবে জানাগেছে, তার পরিবার ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ায় তিনি অফিসে এসে ২/১ ঘন্টা থেকে চলে যান।
বিদ্যুত বিভাগের এলএ বসির নামের এক কর্মচারী দীর্ঘ্য ১৫/১৬ দিন ধরে অফিসের বাইরে অবস্হান করছে। চাঁদপুর রেলওয়ে বিদ্যুত বিভাগে একদিকে জনবল সংকট তার মধ্যে বসির নামের কর্মচারী এতদিন কোন অদৃশ্য শক্তির কারণে কর্মস্হলের বাইরে রয়েছে তা কেউ বলতে পারছে না।