
চাঁদপুর খবর রির্পোট: তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে চাঁদপুর সদর উপজেলার ৪নং শাহমাহমুদপুর ইউনিয়নের পাইকদি গ্রামের মৃধা বাড়ির মো: শাহাজান মৃধা ও তার স্ত্রী মায়া বেগমের উপর স্থানীয় কিশোর গ্যাংদের হামলার ঘটনা ঘটেছে । এ ঘটনায় চাঁদপুর সদর মডেল থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
গতকাল ২৪ফেব্রুয়ারী (সোমবার) ভিকটিম মায়া বেগম বাদী হয়ে চাঁদপুর সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।
এতে আসামী করা হয় ১। মাহাবুব কবিরাজ (২২), পিতা বাবুল কবিরাজ, ২। রাব্বি কবিরাজ (২০), পিতা নুরুল ইসলাম নুরু কবিরাজ, ৩। বাবুল কবিরাজ (৫০), পিতা অজ্ঞাত, সর্ব সাং- ভাটের গাও, ৬নং ওয়ার্ড, ৪নং শাহমাহমুদপুর ইউনিয়ন, থানা ও জেলা- চাঁদপুরসহ অজ্ঞাত ৪/৫ জন।
এ ঘটনায় চাঁদপুর মডেল থানার ওসি বাহার মিয়া আসামীদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা ও গ্রেফতারের নিদেশ দেন । মামলাটি তদন্ত করছেন এসআই আওলাদ হোসেন ।
মামলাসূত্রে জানা যায়, বিবাদীগন উৎশৃঙ্খল, মাদক সেবনকারী, অত্যাচারী, জুলুমবাজ, ১-২নং বিবাদীদ্বয় কিশোর গ্যাং প্রকৃতির লোক হয়। বিবাদীগন আর আমি পাশা পাশি বাসিন্দা। ১নং স্বাক্ষী আমার স্বামী, ২নং স্বাক্ষী আমার ছেলে অন্যান্য স্বাক্ষীগন বাড়ীর লোক হয়। ১-২নং বিবাদীদ্বয় বহিরাগত সন্ত্রাসী কিশোর গ্যাং প্রকৃতির লোক আনিয়া দেশীয় অস্ত্র সস্ত্র নিয়ে মহড়া দিয়ে এলাকার সাধারণ মানুষকে ভয়ভিত্তি দেখায়।
ঘটনার তারিখ ও সময় ঘটনাস্থলের পাশে সকল বিবাদীগন সহ অজ্ঞাত ৪/৫ জন কিশোর গ্যাং সন্ত্রাসী প্রকৃতির লোক তাহাদের হাতে থাকা দা, ছেনী লোহা রড দেশীয় অস্ত্র সন্ত্র নিয়ে আমার ঘরের পাশে প্রাইমারী স্কুলের কাচ ভাংচুর করিলে উক্ত কাচ আমার ঘরের ভিতরে আসিলে আমি বিবাদীগনকে নিষেধ করিলে পরবর্তীতে ১-২নং বিবাদীদ্বয় আমি কোন বুঝে উঠার পূর্বে ১নং বিবাদী আমাকে লোহার রড দিয়ে এলোপাতাড়ীভাবে বারি মারিয়া আমার হাতে, পায়ে, পীঠে, মাঝায় ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুরুতর নীলা ফুলা জখম করে।